সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৫৭ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
দীঘিনালাতে অপহরণের ২২ ঘন্টা পর ইউপিডিএফ’র ৩ নেত্রীকে মুক্তি লংগদুতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টের পর পানিতে ডুবে একজনের মৃত্যু, আহত ২ হিল উইমেন্স ফেডারেশন’র নেত্রী এন্টি চকমাসহ তিন জনকে অপহরণ পাহাড়ে পর্যটন শিল্প বিকাশে প্রধান অন্তরায় অবৈধ অস্ত্র: এমপি দীপংকর নাইক্ষ্যংছড়িতে চোরাই পথে আনা ৪০ বার্মিজ গরু জব্দ রামগড়ে ১৩ বছর ধরে পলাতক সাজাপ্রাপ্ত আসামি ও ১ মাদক ব্যবসীয় আটক মানিকছড়িতে ৪০ লিটার চোলাই মদসহ ৩ পাচারকারী আটক রাজস্থলীতে বাঙ্গালহালিয়া বাজারে অস্বাস্থ্যকর মাছ পঁচা বিক্রি মাটিরাঙ্গায় সেনা জোন কর্তৃক ভারতীয় ঔষধ ও কসমেটিকস জব্দ খাগড়াছড়ির দিঘীনালায় বাঙালি যুবককে কুপিয়ে আহত করেছে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা
শোকসভায় গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশাল শোডাউন

শোকসভায় গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশাল শোডাউন

নিজস্ব প্রতিবেদক:: ১৫ ও ২১ আগষ্ট উপলক্ষে খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যাগে বিশাল শোডাউনের মাধ্যমে শোকসভা, বিক্ষোভ মিছিল ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হযেছে।

২১ আগষ্ট সোমবার সকাল ১০ টায় দলীয় অফিসের সামনে বিক্ষোভ মিছিল পূর্বে গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবু তাহেরের সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগ নেতা সুইমং মারমার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন শোক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য কংজরী চৌধুরী। অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীগের সদস্য সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী, গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সমীরণ পাল,সাধারণ সম্পাদক গুইমারা উপজেলা চেয়ারম্যান মেমং মারমা,সাংগঠনিক সম্পাদক ইব্রাহিম মীর, হাফছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নূরুল ওহাব,সিন্ধুকছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি বিপ্লব কুমার শীল, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনন্দ সোম প্রমূখ। এছাড়াও শোকসভায় গুইমারা উপজেলার ৩ টি ইউনিয়নের শত শত নেতাকর্মী উপস্হিত ছিলেন।

শোকসভায় বক্তারা বলেন নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ভয়াল ২১ আগস্ট আজ। বারুদ আর রক্তমাখা বীভৎস ‘রাজনৈতিক হত্যাযজ্ঞের’ ১৯তম বার্ষিকী। ২০০৪ সালের এই দিনে মুহুর্মুহু গ্রেনেড বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ। গ্রেনেডের বিকট শব্দ, মানুষের আর্তনাদ আর কাতর ছোটাছুটিতে তৈরি হয় এক বিভীষিকাময় পরিবেশ। আওয়ামী লীগ আয়োজিত সন্ত্রাস-বিরোধী মিছিল-পূর্ব সমাবেশে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা এবং গুলিবর্ষণ করে ঘাতকরা। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মী নিহত হন। আহত হন পাঁচ শতাধিক। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্যশ্যে প্রকাশ্য দিবালোকে রাজনৈতিক সমাবেশে এ ধরনের নারকীয় হত্যাযজ্ঞ পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয়টি খুঁজে পাওয়া বিরল।

একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে হত্যার উদ্দেশ্যে ভয়াবহ সেই হামলা বাঙালি জাতি কোনো দিনও ভুলবে না। ২০০৪ সালের পর থেকে তাই দিনটি ‘২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস’ হিসাবে পালন করা হয়। আওয়ামী লীগের নেতাদের অভিযোগ-১৫ আগস্টের মধ্য দিয়ে যে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল, ২১ আগস্টের ঘটনা তারই ধারাবাহিকতা।

এই পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা আইনত দন্ডণীয় অপরাধ।

Design & Developed BY Muktodhara Technology Ltd