শিরোনাম
গুইমারায় শনিবার হাটবাজারে সবজি ও মাস-মাংস নির্ধারিত সেটে বিক্রয়ের নিদের্শ গুইমারায় কল্পনা ইলেকট্রনিক্স দোকান উদ্বোধন দীঘিনালায় অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটক রাজস্থলীতে ইউএনও’র মোবাইল নম্বর ক্লোন করে টাকা দাবি যামিনীপাড়া জোন (২৩ বিজিবি) কর্তৃক দুস্থ অসহায় পাহাড়ি-বাঙালিদের বিভিন্ন অনুদান প্রদান গণমাধ্যম কর্মীদের নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময় সভা চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে খাগড়াছড়িতে স্মারকলিপি প্রদান খাগড়াছড়িতে মতবিনিময় সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ খাগড়াছড়িতে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার পাহাড়ে গণহত্যার দায়ে সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসার বিচারের দাবি ছাত্র পরিষদের

উপসহকারী কৃষি অফিসার যখন হোমিও দোকানদার, কৃষক পাচ্ছেনা তখন তাদের ন্যায্য অধিকার

Reporter Name

নুরুল আলম:: উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা করেন হোমিও দোকান। যার থাকার কথা সারাক্ষন মাঠে ঘাটে। থাকার কথা কৃষকের সাথে তার যোগসাজশ। কিন্তু গুইমারা উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সুমন করকে চিনেনই না তার গুইমারা ইউনিয়নের ৪, ৫, ৬ নং ওয়াড়র্ের ব্লকের কৃষকরা।

সরেজমিনে দেখা যায় সরকারী বিধি না মেনে গুইমারা উপজেলায় সোনালী ব্যাংকের নিচে আরাধ্যা হোমিও হল নামের একটি হোমিও ঔষধের দোকান খুলে বসেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সুমন কর।

অথচ সরকারী চাকুরী বিধিমালার ১৭ নম্বর ধারায় বলা আছে, “কোনো সরকারি কর্মচারী সরকারের অনুমোদন ছাড়া, সরকারি কাজ ছাড়া অন্য কোনো ব্যবসায় জড়িত হতে পারবেন না। অন্য কোনো চাকরি বা কাজ গ্রহণ করতে পারবেন না। পরিবারের সদস্য অর্থাৎ স্ত্রী-সন্তানও ব্যবসা করতে পারবেন না।” সরকারের নিয়মনীতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে তিনি করছেন তার হোমিও দোকান।

গুইমারা বুদংপাড়া এলাকার কৃষক মো: মোবারক জানান, শুনেছি আমাদের ব্লকের কৃষি ব্লক সুপারভাইজার নাকি সুমন কর। অথচ আমি সকল সবজি থেকে শুরু করে ধান চাষ করি। শুনেছি সরকার নাকি চাষিদের প্রনোদনা দিচ্ছে কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা এই ব্লক সুপারভাইজারের কারনে কিচ্ছুই পাইনা এবং উনি আমাদের এলাকায় কৃষি পরামর্শের জন্য ও আসেন না।

একই অভিযোগ এই ওয়ার্ডের আবদুর রহমান এবং খোকনের। তারা বলেন উনি সরকারি অফিসার হওয়া সত্ত্বে ও করেন হোমিও দোকান, কৃষকের কাছে আসার সময় কই? গতবার আমাদের জমিতে কারেন্ট পোকায় (বিপিএইচ)হানা দেয়, সঠিক সময়ে সঠিক পরামর্শ পেলে আমাদের এই দুর্দশা হতো না। তারা আরো বলেন, উনি নাকি দীর্ঘদিন এই এলাকায় বসবাস করেন এবং দোকান করেন যার ফলে কৃষক তার ন্যায্য অধিকার পাচ্ছে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© 2019, All rights reserved.
Developed by Raytahost
error: Content is protected !!